Skip to main content

Posts

Showing posts from August, 2020

পণ্য মূল্য বা মোট উপকরণ/কাঁচামালের মূল্য ৭.৫% এর বেশী পরিবর্তন হলে নতুন ঘোষণা দাখিল করা সংক্রান্ত

৪.৩ তে উপকরণ মূল্য যা আছে পরবর্তী মাসে আমদানি করার পর উক্ত উপকরণ মূল্য  বৃদ্ধি পেয়েছে, যা ৭.৫% এর নিম্নে। এক্ষেত্রে অতিরিক্ত রেয়াত  সমন্বয় করার জন্য কি পত্র দেয়া যেতে পারে?   সংযোজন কর ও সম্পূরক শুল্ক আইন, ২০১২ এর ধারা-৩২(৫) এবং বিধিমালার বিধি-২১ অনুসারে নিবন্ধিত বা তালিকাভুক্ত ব্যক্তিকে "মূসক-৪.৩" ফরমে উপকরণ-উৎপাদ সহগ (Input-Output Coefficient) ঘোষণা দাখিল করতে হয়। মূলত উপকরণ মূল্যের হ্রাস-বৃদ্ধির কারণে পণ্য মূল্যের হ্রাস-বৃদ্ধি হয়।মোট উপকরণ মূল্য ৭.৫% এর বেশী পরিবর্তন হলে নতুন উপকরণ-উৎপাদ সহগ দাখিল করতে হবে।   আইনের ধারা ৪৬(১) এর দফা (ঢ) অনুযায়ী মোট উপকরণ মূল্য ৭.৫% এর অধিক পরিবর্তনের ক্ষেত্রে  নতুন উপকরণ-উৎপাদ সহগ প্রদান না করলে অতিরিক্ত বর্ধিত উপকরণ  কর রেয়াত গ্রহণ করা যাবে না। উল্লিখিত দফায় দুটি বিষয় বিবেচ্য। তাহলো, উপকরণ মূল্য ৭.৫% এর বেশী পরিবর্তন অর্থাৎ হ্রাস বা বৃদ্ধি এবং অতিরিক্ত উপকরণ কর রেয়াত গ্রহণ। ধরা যাক, একটি পণ্যের সহগ ঘোষণায় (মূসক-৪.৩) ৮টি বিভিন্ন উপকরণ মিলে  মোট উপকরণ  মূল্য হচ্ছে ১০০ টাকা এবং মূল্য সংযোজন ৩০ টাকা। অর্...

স্ক্যানিং মেশিনের ব্যবহার কোথায়? এটি কিভাবে কাজ করে?

স্ক্যানিং মেশিন হলো এক প্রকার আধুনিক এক্স-রে মেশিন। মানুষের চিকিৎসায় যেমন এক্স-রে মেশিন, সিটি স্ক্যানার মেশিন দিয়ে এক্স-রে করিয়া শরীরের ভেতরের বিভিন্ন অংশের ইমেজ বা ছবি দেখা যায়। তেমনি লাগেজ স্ক্যানিং মেশিন, কন্টেইনার স্ক্যানিং মেশিন দিয়ে উক্ত লাগেজ ও কন্টেইনারের মধ্যে কি পন্য আছে তা সনাক্ত করা হয়। বাংলাদেশ কাস্টমসে ১৯৯০ দশকের শুরুর দিকে শুধুমাত্র ঢাকা বিমান বন্দরে সীমিত আকারে যাত্রী ব্যাগেজ স্ক্যানিং করে খালাসের মাধ্যমে এদেশে স্ক্যানিং মেশিনের ব্যবহার শুরু হয়। পরবর্তীকালে চট্টগ্রাম ও সিলেট বিমান বন্দরে এ স্ক্যানিং মেশিনের ব্যবহার শুরু হয়। বর্তমানে বাংলাদেশ কাস্টমস এর অধিক্ষেত্র সমুদ্র বন্দর, বিমান বন্দর, স্থল শুল্ক ষ্টেশনে স্ক্যানিং মেশিন রয়েছে যা ডিপার্টমেন্টের  কাস্টমস কর্মকর্তাগণ  অপারেট করেন,  ইমেজ এনালাইসিস করে চোরাচালান বা শুল্ক ফাকিরোধে কার্যকর ভুমিকা রাখেন।,ঢাকা চট্টগ্রাম, সিলেট, বেনাপোল স্থল বন্দরে যাত্রী ব্যাগেজ পরীক্ষার পাশাপাশি, কাস্টম হাউস, চট্টগ্রাম এর অধিক্ষেত্রে চট্টগ্রাম বন্দরের অভ্যন্তরে ২ টি ফিক্সড কন্টেইনার স্ক্যানিং ও একটি মোবাইল কন্টেইনার স্ক্যানিং...

Home Consumption বন্ড কি? এ বন্ড কি ভাবে পরিচালিত হয়?

বন্ড ও বন্ড প্রতিষ্ঠানঃ  বন্ড হলো একটি বিশেষ সুবিধা, যে সুবিধায় আপনি পন্য/উপকরণ আমদানি কালে কোন শুল্ককর পরিশোধ করতে হবেনা তবে বন্ডের শর্ত অনুযায়ী  পরবর্তীতে  নিদিষ্ট মেয়াদের মধ্যে উপকরণ দ্বারা তৈরিকৃত পন্য আপনাকে রপ্তানি করতে হবে অথবা শুল্ককর পরিশোধ করে দেশীয় ভোগের জন্য বিক্রি করতে হবে। দেশীয় ভোগের জন্য যে প্রতিষ্ঠান এই বিশেষ সুবিধা ভোগ করে আসছেন,সেটি হলো Home Consumption বন্ড প্রতিষ্ঠান।  Home Consumption  বন্ডঃ যে সকল প্রতিষ্ঠান পন্য/উপকরণ আমদানিকালে ঐ পন্য/উপকরণের উপর কোন শুল্ক করাদি তাৎক্ষণিকভাবে জমা দেননা তবে পরবর্তীতে নিদিষ্ট মেয়াদের মধ্যে ঐ পন্য/উপকরণ দ্বারা পন্য উৎপাদন করে অতঃপর শুল্ককর পরিশোধ করে তা দেশের অভ্যন্তরে বাজারজাত করে সেই সকল প্রতিষ্ঠান হলো Home Consumption  বন্ড প্রতিষ্ঠান।  বর্তমানে বিদ্যমান বন্ড লাইসেন্স বিধিমালা ২০০৮ অনুযায়ী এমন Home Consumption  লাইসেন্স প্রদানের সুযোগ নেই। আপনারা জানেন ১৭৩৩ সালে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী স্যার রবার্ট ওয়ালর্পুল বন্ড ব্যবস্থার প্রচলন করেন। সে সময় তামাক ও মদ জাতীয় পন্যের শুল্ককর এককালীন পরিশোধ না...

জাল দলিল চেনার উপায়

১. ভলিউডেমর তথ্য: সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে দলিলের প্রকৃতি অনুযায়ী চারটি রেজিস্ট্রার বা ভলিউমে লেখা হয়ে থাকে। কোনো দলিল নিয়ে সন্দেহ হলে রেজিস্ট্রি অফিসে সংরক্ষণ করা দলিলের সাল মিলিয়ে দেখতে হবে। এজন্য নির্দিষ্টভাবে দরখাস্ত করতে হবে। এতে দলিলটির যাবতীয় তথ্য দিতে হবে! ২. স্বাক্ষর যাচাই: অনেক সময় স্বাক্ষর জালিয়াতি করে দলিলদাতা বা গ্রহীতার সাজা হয়। এক্ষেত্রে স্বাক্ষর বিশেষজ্ঞের মাধ্যমে স্বাক্ষরের সত্যতা যাচাই করিয়ে নেয়া যেতে পারে। এছাড়া ভূমি অফিস থেকে বিভিন্ন সিল পরীক্ষা করেও জালিয়াতি নির্ণয় করা যায়। খেয়াল রাখতে হবে, অনেক আগের দলিলে আগের চিহ্নিত কিছু সিল ব্যবহারই থাকে। আগের দলিল কিন্তু সিল যদি নতুন হয়, তাহলে ধরে নিতে হবে, দলিলটি জাল হতে পারে। একই সঙ্গে তারিখটিও ভালোভাবে যাচাই করতে হবে। দলিল রেজিস্ট্রির তারিখ কোনো সরকারি বন্ধের দিন থাকলে সন্দেহের অবকাশ থাকবে। অনেক সময় অর্পিত সম্পত্তি বা মৃত ব্যক্তির সম্পত্তি জীবিত দেখিয়ে জাল করা হয়! ৩. মূল মালিক শনাক্ত: এক জমির একাধিক মালিকের নামে করা থাকলে ধরে নিতে হবে দলিলটি জাল হতে পারে। এক্ষেত্রে সরেজমিনে গিয়ে স্থানীয় লোকজনের সঙ্গে কথা বলে মূল মালিক কে, তা নি...

ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের ভ্যাট রিটার্ণ বা দাখিলপত্র (মূসক-9.1) দাখিলের নিয়ম:

প্রশ্ন: একটি ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের ভ্যাট রিটার্ণ বা দাখিলপত্র (মূসক-9.1) দাখিলের নিয়ম কী? যদি কোন কাজ না থাকে অথবা বিল না পেয়ে থাকে তাহলেও কী রিটার্ণ দাখিল করতে হবে? আমি তো বিগত কয়েক মাসের রিটার্ণ দাখিল করিনি আমার করণীয় কী? অনলাইনে কী রিটার্ণ দাখিল করা যাবে? সরবরাহের বিপরীতে উৎসে কর্তন সনদ মূসক-6.6 পেলে তা কিভাবে সমন্বয় করতে হবে? 6.6 না পেলে করণীয় কী? অনেক ক্ষেত্রে ফান্ড না থাকলে বিল পেতে এক বছরের বেশী সময় লেগে যায় সেক্ষেত্রে করণীয় কী? উত্তর: বিদ্যমান আইন ও বিধি মোতাবেক ঠিকাদারের ক্ষেত্রে দাখিলপত্রে তার সরবরাহ এবং উৎসে কর কর্তন সমন্বয়ের জন্য যে পদ্ধতি তা নিম্নরূপ: ১) প্রথমত ঠিকাদারকে তার সরবরাহের বিপরীতে মূসক চালান-6.3 ইস্যু করতে হবে। ২) যে মাসে সরবরাহ করেছে বা মূসক চালান ইস্যু করেছে সে মাসের দাখিলপত্রে উক্ত সেবার বিপরীতে আউটপুট ট্যাক্স হিসেবে প্রদর্শন করতে হবে। যদি যে মাসে সরবরাহ সে মাসেই মূসক ৬.৬ পেয়ে থাকেন তাহলে দাখিলপত্রে মূসক-৯.১ এ প্রথমে আউটপুট ট্যাক্স (ভ্যাট রেট এর ভিত্তিতে ১৫% হলে নোট ৪ অন্যান্য হার হলে নোট ৭ এ) হিসাবে প্রদর্শন করতে হবে এবং মূসক ৬.৬ এর ভিত্তিতে দাখিলপত্র মূসক-...

Area Conversion of Satak to other Units। জমির হিসাব। সতক থেকে স্কয়ারফুট।

1 Satak = 0.01 Acres 1 Satak = 0.0040468564224 Hectares 1 Satak = 435.6 Sq. Feet 1 Katha = 720 Sq Feet (approx) 1 Satak = 40.468564224 Sq. Meters 1 Satak = 0.000040468564224 Sq. Kilometers 1 Satak = 48.4 Sq. Yards 1 Acre = 100 Satak 1 Hectare = 247.105381467165 Satak 1 Sq. Feet = 0.00229568411386593 Satak 1 Sq. Meter = 0.0247105381467165 Satak 1 Sq. Kilometer = 24710.5381467165 Satak 1 Cent = 1 Satak 1 Satak = 0.605 Katha 33 Satak = 19.965 Katha (1 Bigha)

বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেন নীতিমালা ২০০৯ অনুযায়ী একজন বাংলাদেশি কি পরিমান বৈদেশিক মুদ্রা সাথে রাখতে পারবেন?

FE C ircular no: 08, Date 11/02/2020- মোতাবেক ১০ , ০০০ মাঃ ডলার বা সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা বিনা ডিক্লেয়ারেশনে রাখা যাবে বাংলাদেশ  এ র  নাগরিকরা বিদেশ থেকে আসার সময় কোন ঘোষণা ছাড়াই ১০ , ০০০ মাঃ ডলার বা সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা সঙ্গে রাখতে পারবেন বা আনতে পারবেন । এজন্য সংশোধিত FMJ(Foreign Money and Jewellery) ( ফরেন মানি অ্যান্ড জুয়েলারি ) form এ উল্লেখ করা হয়েছে , কোনও ঘোষণা ছাড়াই অনধিক দশ হাজার মার্কিন ডলার বা সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা বাংলাদেশি নাগরিকরা সঙ্গে রাখতে পারবেন বা অনুমোদিত ডিলারের ( ডিলার মানে যে বা যিনি / প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ব্যংকের নিকট হতে বৈদেশিক মুদ্রা ক্রয় বিক্রয়ের জন্য লাইসেন্স প্রাপ্ত হয়েছেন , যেমন:   মানি এক্সচেঞ্জ , ব্যাংক ) Foreign Currency Account জমা রাখতে পারবেন এবং বাংলাদেশ হতে বিদেশ যাওয়ার সময় তা সঙ্গে বহন করে ফেরত নিয়ে যেতে পারবেন। নিবাসী   মানে বাংলাদেশী যিনি বিদেশে থাকেন ও সেখানে অর্থ উপার্জন করেন এমন ব্যক্তি কর্তৃক ১০ , ০০০ মাঃ ডল...