Skip to main content

Posts

Showing posts from September, 2021

রিটার্ন কোথায় দাখিল করতে হয়-

প্রতিটি শ্রেণির করদাতার রিটার্ন দাখিলের জন্য আয়কর সার্কেল নির্দিষ্ট করা আছে। যেমন ঢাকা জেলায় অবস্থিত সব বেসামরিক সরকারি কর্মকর্তা/কর্মচারী ও পেনশনভুক্ত কর্মকর্তা/কর্মচারীর নাম ‘ এ ’ ‘ বি ’ ‘ সি ’ অক্ষর দিয়ে শুরু হয়েছে , তাঁদের ডাকা কর অঞ্চল-৪ – এর কর সার্কেল-৭১ – এ রিটার্ন জমা দিতে হবে। পুরোনো করদাতারা বর্তমান সার্কেলে রিটার্ন জমা দেবেন। নতুন করদাতারা তাঁদের নাম , চাকরিস্থল বা ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের ঠিকানার ভিত্তিতে নির্ধারিত সার্কেলে টিআইএন উল্লেখ করে আয়কর রিটার্ন দাখিল করবেন।     রিটার্ন দাখিলের সময় অনেকে বিদেশে অবস্থান করলে সেখানকার বাংলাদেশ দূতাবাসেও রিটার্ন দাখিল করা যায়। আবার কোনো সরকারি কর্মকর্তা প্রেষণে বা ছুটিতে উচ্চশিক্ষা বা প্রশিক্ষণের জন্য বিদেশে থাকলে বা লিয়েনে বাংলাদেশের বাইরে থাকলে , প্রেষণ বা লিয়েন শেষ করে দেশে আসার তিন মাসের মধ্যে সব রিটার্ন দাখিল করতে পারবেন।

যাঁদের জন্য আয়কর রিটার্ন দাখিল করা বাধ্যতামূলক-

জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) বেশ কিছু ক্ষেত্রে আয়কর রিটার্ন দাখিল বাধ্যতামূলক করে দিয়েছে। ১. যিনি ১২ ডিজিটের টিআইএন গ্রহন করেছেন। ২. এবারে যারা রিটার্ন দাখিল করবে , তাদের আয় বছর হচ্ছে ২০১৯-২০। এ আগের তিন বছরের যেকোনো বছরে যদি কর নির্ধারণ হয়ে থাকে , তাহলেও রিটার্ন দিতে হবে। ৩. কোনো কোম্পানির শেয়ারহোল্ডার পরিচালক বা শেয়ারহোল্ডারের কর্মচারী হলে। ৪. কোনো ফার্মের অংশীদার হলে। ৫. সরকার অথবা সরকারের কোনো কর্তৃপক্ষ , করপোরেশন বা ইউনিটের কর্মচারী হিসেবে যদি ১৬ হাজার টাকা বা এর বেশি মূল বেতন পান। ৬. কোনো ব্যবসায় বা পেশায় নির্বাহী বা ব্যবস্থাপনা পদে বেতনভোগী কর্মী হলে। ৭. আয়কর অব্যাহতি পেলেও হ্রাসকৃত হারে করযোগ্য হলে। ৮. মোটরগাড়ির মালিক হলে (জিপ বা মাইক্রোবাসকেও বোঝাবে)। ৯. কোনো সিটি করপোরেশন , পৌরসভা বা ইউনিয়ন পরিষদ থেকে ট্রেড লাইসেন্স নিয়ে কোনো ব্যবসা বা পেশা পরিচালনা করলে। ১০. মূল্য সংযোজন কর আইনের অধীন নিবন্ধিত কোনো ক্লাবের সদস্যপদ থাকলে। ১১. চিকিৎসক , দন্ত চিকিৎসক , আইনজীবী , চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট , কস্ট অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্ট্যান্ট , প্রকৌশলী , স্থপতি অথবা...

টিআইএন আছে, আয় নেই, কর রিটার্ন কি দিতে হবে?

কর চিহ্নিত নম্বর বা টিআইএন এ আছে ১২টি সংখ্যা। অনেকেরই প্রশ্ন , ১২ ডিজিটের এই টিআইএন আছে কিন্তু করযোগ্য আয় নেই। তাহলে কি আয়কর বিবরণী বা ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন কি জমা দিতেই হবে ? এক কথায় এর উত্তর হচ্ছে অবশ্যই দিতে হবে। কর যোগ্য আয় না থাকলেও দিতে হবে। তবে সামান্য একটু ব্যতিক্রম আছে। ৩ শ্রেণিতে টিআইএন থাকলেও যদি করযোগ্য আয় না থাকে , তাহলে কর রিটার্ন দেওয়ার দরকার নেই। যেমন ঃ   ১. অনেকে জমি বিক্রি করতে নিয়ম মেনে টিআইএন নিয়েছিলেন , কিন্তু করযোগ্য আয় না থাকলে তাঁদের আর কর রিটার্ন দেওয়ার দরকার নেই। ২. ক্রেডিট কার্ড করার জন্য টিআইএন নিয়েছিলেন কিন্তু করযোগ্য আয় না থাকলে তাঁদের আর কর রিটার্ন দেওয়ার দরকার নেই। ৩. বাংলাদেশে কোনো ‘ ফিক্সড বেজ ’ বা স্থায়ী ভিত্তি নেই , এমন অনাবাসীদেরও কর রিটার্ন দিতে হচ্ছে না। এর বাইরে যাঁদেরই করযোগ্য আয় আছে , তাঁদের রিটার্ন দিতেই হবে।

কর অঞ্চলগুলোর টেলিফোন নম্বর-

উপ – কর কমিশনার , সদর দপ্তরের (প্রশাসন) টেলিফোন নম্বর   কর অঞ্চল-১ , ঢাকা: ০২-৯৩৩৪৩৭৮   কর অঞ্চল-২ , ঢাকা: ০২-৯৩৩১৯৬৮   কর অঞ্চল-৩ , ঢাকা: ০২-৯৩৩০৫৫২   কর অঞ্চল-৪ , ঢাকা: ০২-৯৩৩০৮৬৫   কর অঞ্চল-৫ , ঢাকা: ০২-৯৩৩৩১৪৫   কর অঞ্চল-৬ , ঢাকা: ০২-৯৩৪৯০৮৬   কর অঞ্চল-৭ , ঢাকা: ০২-৮৩২২০৪০   কর অঞ্চল-৮ , ঢাকা: ০২-৯৫৮৫২৩১   কর অঞ্চল-৯ , ঢাকা: ০২-৭৯১৩৭৭২   কর অঞ্চল-১০ , ঢাকা: ০২-৮৩৯১২০৮   কর অঞ্চল-১১ , ঢাকা: ০২-৯৫১৪৮৩২   কর অঞ্চল-১২ , ঢাকা: ০২-৭১১৯৮৮৪   কর অঞ্চল-১৩ , ঢাকা: ০২-৯৫৮৮৬২৫   কর অঞ্চল-১৪ , ঢাকা: ০২-৯৫১৩২৬০   কর অঞ্চল-১৫ , ঢাকা: ০২-৮৩৩১৬৭৮   কর অঞ্চল-১ , চট্টগ্রাম: ০৩১-৭২৩১১৬   কর অঞ্চল-২ , চট্টগ্রাম: ০৩১-২৫১৫৫৭২   কর অঞ্চল-৩ , চট্টগ্রাম: ০৩১-৭২৮৩২৬   কর অঞ্চল-৪ , চট্টগ্রাম: ০৩১-৭২৬৪৬৬   কর অঞ্চল-খুলনা: ০৪১-৭৬১৯৮৩   কর অঞ্চল-রাজশাহী: ০৭২১-৭৭৫৭৯৭   কর অঞ্চল , রংপুর: ০৫২১-৬১৭৭৩   কর অঞ্চল , ...

ভ্যাটদাতার মৌলিক দায়িত্বসমূহ কি?

মূল্য সংযোজন কর সম্পর্কে বিশদভাবে জানা নিজের ব্যবসায়টি মূসকের আওতায় আসবে কিনা তা জানা নিবন্ধন বা তালিকাভুক্তি গ্রহণ কেনা-বেচার সময় করণীয় ভ্যাট অফিসে রিপোর্টিং ব্যবসায়ের হিসাবরক্ষণ পরিশোধযোগ্য করের পরিমাণ নিরূপণ ও তা পরিশোধ দাখিলপত্র জমা প্রদান মূসক সংক্রান্ত বিষয়ে হালনাগাদ তথ্য জানা ও জানানো আইনি দায়িত্ব পালনে ব্যর্থতার ক্ষেত্রে সম্ভাব্য দন্ড সম্পর্কে জানা ও তা মেনে চলা

২০২১-২০২২ কর বর্ষের আয়কর রিটার্ন স্বল্প খরচে ঘরে বসে ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন ফাইল করুন-

  ২০২১-২০২২ কর বর্ষের আয়কর রিটার্ন স্বল্প খরচে ঘরে বসে E-mail/What's App এর মাধ্যমে খুব সহজেই নির্ভুল ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন ফাইল রেডি করতে আপনার যে কোনো সহায়তায় “ সাহারুল এন্ড এসোসিয়েটস ” আছে আপনার সাথে। আয়কর রিটার্ন সমূহঃ শূন্য আয়কর রিটার্ন , বেতন আয়ের আয়কর রিটার্ন , ব্যবসায়ী আয়কর রিটার্ন, রেমিটেন্স আয়ের আয়কর রিটার্ন, সঞ্চয়পত্র আয়ের আয়কর রিটার্ন, বাড়িভাড়া আয়ের আয়কর রিটার্ন , আইটি আয়ের আয়কর রিটার্ন, ডাবল ট্যাক্সেশন পরিহার   ইত্যাদি।   ক্ষেত্র বিশেষে TIN থাকলে আয়কর রিটার্ন দেওয়া বাধ্যতামূলক হওয়ায় , এখনই আয়কর রিটার্ন তৈরিতে Online এ অথবা  চেম্বার এ আসুন ।   বিস্তারিত জানতেঃ   মোবাইলঃ 01717-521867 ( Whats App) Mail- shaharul.tax 17 @gmail.com)

সঞ্চয়পত্র ক্রয়ে বিনিয়োগের মুনাফার হার কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার-

পাঁচ বছর মেয়াদি বাংলাদেশ সঞ্চয়পত্রঃ  পাঁচ বছর মেয়াদি বাংলাদেশ সঞ্চয়পত্রে বর্তমানে মেয়াদ শেষে ১১ দশমিক ২৮ শতাংশ মুনাফা পাওয়া যায়। নতুন নিয়মে যাদের এই সঞ্চয়পত্রে ১৫ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগ রয়েছে তারা মেয়াদ শেষে মুনাফা পাবেন ১০ দশমিক ৩০ শতাংশ হারে। আর ৩০ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগ থাকলে মুনাফার হার হবে সাড়ে ৯ দশমিক ৩০ শতাংশ। তিন মাস অন্তর মুনাফা ভিত্তিকঃ  তিন বছর মেয়াদি সঞ্চয়পত্রে বর্তমানে মেয়াদ শেষে মুনাফার হার ১১ দশমিক শূন্য চার শতাংশ। সেটি এখন ১৫ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে কমিয়ে করা হয়েছে ১০ শতাংশ। আর এই সঞ্চয়পত্রে যাদের বিনিয়োগ ৩০ লাখ টাকার বেশি তারা মেয়াদ শেষে মুনাফা পাবেন ৯ শতাংশ হারে। পেনশনার সঞ্চয়পত্রঃ  অবসরভোগীদের জন্য নির্ধারিত পাঁচ বছর মেয়াদি পেনশনার সঞ্চয়পত্রে মেয়াদ শেষে এতদিন ১১ দশমিক ৭৬ শতাংশ হারে মুনাফা পাওয়া যেত। এখন এই সঞ্চয়পত্রে যাদের বিনিয়োগ ১৫ লাখ টাকার বেশি তারা মেয়াদ শেষে মুনাফা পাবেন ১০ দশমিক ৭৫ শতাংশ হারে। আর ৩০ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগ থাকলে এই হার হবে ৯ দশমিক ৭৫ শতাংশ। পরিবার সঞ্চয়পত্র: পাঁচ বছর মেয়াদি এই সঞ্চয়পত...

জিরো রিটার্ন কি?

কোন করবর্ষে করদাতার যদি আয়কর পরিশোধ যোগ্য আয় না থাকে কিন্তু আয়কর বিবরণী জমা করা বাধ্যতামূলক হয়ে থাকে তবে সেই করদাতাকে কোন আয়কর পরিশোধ করতে হয় না কিন্তু আয়কর বিবরনী বা রিটার্ন জমা করতে হয়। কর শূন্য হওয়া সত্ত্বেও বাধ্যতামূলক আয়কর বিবরনী বা রিটার্ন জমা করা কে জিরো রিটার্ন বলা হয়। আয়কর রিটার্ন এর অন্যান্য তথ্য পুরণ করে যথাযথ আয় প্রদর্শন পূর্বক কর পরিশোধের স্থানে শূন্য লিখে দিবেন এবং সময় মত রিটার্ন জমা করবেন।

Documents Check List- FOR INDIVIDUAL AND OTHER TAXPAYERS (OTHER THAN COMPANY)

FOR INDIVIDUAL AND OTHER TAXPAYERS (OTHER THAN COMPANY)  You need to collect documents for submit Income Tax Return of 2021-2022: Documents Check List- @ Personal Information: 1. Photocopy of E-TIN certificate. 2. Photocopy of NID. 3. Passport size photograph (2 copies) @ Jobs Information: 1. Salary certificate. 2. Bank statement from 01-07-2020 to 30-06-2021 3. Provident fund info. (if any)  @ Business Information: 1.       Photo copy of Trade License 2.       Bank statement from 01-07-2020 to 30-06-2021 @ Investment information 1. D.P.S (if any) 2. Insurance certificate (if any). 3. Share Market Investment (if any) 6. Shonchoy Pattro doc. (সঞ্চয় পত্র - if any) @ Wealth information 1. House, Apartment, Land, Car, Furniture, Electronics, etc. (If own name)  @ Loan information 1. Bank Loan info. (If own name) 2. Others Loan (if own name)  Audit Report for Business  (if Limited Company) Regards Md. Shaharul Islam Income Tax ...

আয়কর রিটার্ন প্রস্তুতের জন্য যে সমস্ত কাগজপত্র সংগ্রহ করা প্রয়োজন তার একটি সংক্ষিপত তালিকা-

বেতন খাতে আয় : ★ সরকারী/বেসরকারী/স্বায়তশাসিত প্রতিষ্ঠানে চাকুরিজীবীরা প্রতিষ্ঠান হতে বেতনের প্রত্যয়নপত্র সংগ্রহ করুন। ★ বেতন যেহেতু ব্যাংকের মাধ্যমে নগদায়ন করা হয় সেহেতু ব্যাংক হিসাব বিবরণী সংগ্রহ করুন। বাড়ি ভাড়া খাতে আয় : ★এ খাতের আয় নির্ধারণে যদি বাড়ি নির্মাণে কোন ঋণ নেয়া হয় তবে ঐ প্রতিষ্ঠান হতে প্রত্যয়নপত্র সংগ্রহ করুন। ★ এ ব্যতিত জমির খাজনার রশিদ বিদ্যুৎ বিলের হিসাব গ্যাস বিলের হিসাব ইত্যাদি সংগ্রহ করুন। পেশা/ব্যবসা খাতে আয় :: ★ এ খাতের আয় নিরুপণের জন্য ব্যাংক হিসাব বিবরণী সংগ্রহ করুন। ★ ১ জুলাই হতে ৩০ জুন পর্যন্ত আপনার ব্যবসার ক্রয়-বিক্রয় নীট লাভ স্থিতিপত্র প্রস্তুতের জন্য একটি বিবরণী তৈরী করুন। ★ পেশার ক্ষেত্রে আপনার পেশাগত আয়ের একটি বিবরণী তৈরী করুন। এর বাইরে :: ★ আয় বর্ষে (১ জুলাই হতে ৩০ জুন) যদি কোন স্থাবর/ অস্থাবর সম্পদ অর্থাৎ জমি/ ফ্লাট/ গাড়ি/ বাড়ি ইত্যাদি ক্রয়-বিক্রয় করে থাকেন তবে ক্রয়-বিক্রয় দলিল অগ্রিম আয়করসহ অন্যান্য খরচাদির বিবরণী/ প্রমানাদি সংগ্রহ করুন। ★ শেয়ার ব্যবসায় বিনিয়োগের ক্ষেত্রে হিসাব বিবরণীর প্রতিবেদন সংগ্রহ করুন। ★ মিউচুয়াল ফান্ড, সঞ্চয়পত্র ইত্যাদির ডিভিডেন্...

একটি সঠিক ট্যাক্স রিটার্ন তৈরিতে একজন করদাতার করণীয়-

ট্যাক্স রির্টান তৈরি করা একটি সুক্ষ্ম কাজ। সঠিক ট্যাক্স ক্যালকুলেশন করা আর রিটার্ন তৈরি করা দুটি ভিন্ন কাজ। অন্যের ফাইল দেখে বা ফোনে কারও পরামর্শ নিয়ে রিটার্ন তৈরি করা ঠিক নয়। ১। ট্যাক্স রিটার্ন তৈরি করতে পেশাদার ও দক্ষ আইনজীবী নিয়োগ করা। ২।প্রতিটি আয় বছরের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সকল ধরনের আয় ও বিশেষ ব্যয় রেকর্ড রাখা এবং বছর শেষে তা কর আইনজীবীকে সরবরাহ করা। ৩। ফ্ল্যাট,জমি সহ সকল ধরনের সম্পদ ক্রয়, সঞ্চয়, বিনিয়োগ,ঋন প্রদান,ঋন গ্রহন ইত্যাদির তথ্য আইনজীবীকে জানাতে হবে। ৪। রিবেট প্রাপ্তির জন্য অনুমোদিত কোন খাতে বিনিয়োগ বা দান থাকলে তার কাগজ পত্র কর আইনজীবীকে প্রদান করা। ৫। করদাতার বাৎসরিক পারিবারিক ব্যয় সম্পর্কে কর আইনজীবীকি ধারনা প্রদান করা। মনে রাখবেন সঠিক ট্যাক্স ক্যালকুলেশন আর রিটার্ন তৈরি করতে না পারলে ট্যাক্স ফাইল অডিট বা পুণঃউন্মোচন হতে পারে। আপনার ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন নির্ভুলভাবে তৈরি ও জমাদান সহ সকল ধরনের সেবা পেতে যোগাযোগ করুন। মোঃ সাহারুল ইসলাম আয়কর আইনজীবী সদস্যঃ ঢাকা ট্যাকসেস্ বার এসোসিয়েশন মোবাইলঃ ০১৭১৭ ৫২১৮৬৭

আয়কর রিটার্ন দাখিল করা কি বাধ্যতামূলক?

আমাদের অনেকের মধ্যে একটি ভুল ধারনা রয়েছে যে, আয়কর রিটার্ণ বা আয়কর বিবরণী জমা করলেই ট্যাক্স দিতে হয় । বাস্তবতা হচ্ছে আয়কর রিটার্ন বা আয়কর বিবরনী শুধুমাত্র আয় থাকা না থাকার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। আয় না থাকলেও আইনগত আরো নানাবিধ বাধ্যবাধকতার জন্য আয়কর রিটার্ন বা আয়কর বিবরনী জমা করতে হয় । আয়কর রিটার্ন জমা করতে প্রথমেই টি আই এন (TIN) গ্রহণ করতে হয় । আয়কর অধ্যাদেশ ১৯৮৪ এর ধারা ১৮৪(এ) অনুযায়ী কাদের টি আই এন (TIN) গ্রহণ করতে হবে তা সুস্পস্ট করে বলা হয়েছে । অন্যদিকে আয়কর অধ্যাদেশ ১৯৮৪ এর ধারা ৭৫ এর উপধারা ১ এ বলা হয়েছে কাদেরকে রিটার্ন জমা করতে হবে। এবং ধারা ৭৫ এর উপধারা ২ এ বলা হয়েছে কাদের রিটার্ন জমা করতে হবে না। রিটার্ন জমার বাধ্যবাধকতা হিসাবে ধারা ৭৫ /১(এফ) এ বলা হয়েছে ১৮৪/এ ধারা অনুযায়ী যাদের টি আই এন গ্রহণ বাধ্যতামূলক । অর্থাৎ টি আই এন (TIN) গ্রহনে বাধ্য হলে রিটার্ন জমা করতেও বাধ্য। তবে ধারা ৭৫ এর উপধারা ২ এ বর্নিত তালিকায় আয়কর রিটার্ন জমার বাধ্যবাধকতা থেকে অব্যাহত রাখা হয়েছে । ব্যাক্তি শ্রেনীর করদাতার ক্ষেত্রে বাংলাদেশে স্থায়ী ভিত্তি নেই এমন অনাবাসী এবং যাঁরা কেবল জমি বিক্রি করতে বা ক্রে...

ব্যবসার জন্য কোম্পানীর রেজিষ্ট্রেশন করবেন কিভাবে?

  ব্যবসার জন্য একজন উদ্যোক্তা পাবলিক বা প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি তৈরি করতে পারবেন। কোম্পানি তৈরি করে প্রথমেই কোম্পানির রেজিষ্ট্রেশন করতে হবে। কোন ব্যবসায়ীক প্রতিষ্ঠান নিবন্ধনের প্রথম ধাপ হল কোম্পানি নিবন্ধন। যে প্রতিষ্ঠানের নিবন্ধন করতে হবে সেই প্রতিষ্ঠানের প্রস্তাবিত নামে পূর্বে কোন প্রতিষ্ঠান নিবন্ধিত হয়েছে কিনা তা খুঁজে দেখাই এর উদ্দেশ্য, যাতে একই নামে একাধিক প্রতিষ্ঠানের নিবন্ধন না হয়। নামের ছাড়পত্র হলো প্রতিষ্ঠান নিবন্ধনের একটি অপরিহার্য ডকুমেন্ট। রেজিষ্ট্রেশনের পর সেই কোম্পানির নামে বৈধভাবে ব্যবসা পরিচালনা করা যাবে।  সেবার   পরিধি :  সরকারি সেবা সেবা   প্রদানকারী   প্রতিষ্ঠান :   বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে অফিস অব দি রেজিস্টার অব জয়েন্ট স্টক কোম্পানিজ এন্ড ফার্মস। নামের ছাড়পত্রটি ১৮০দিন পর্যন্ত বহাল থাকে। এর মধ্যেই নিবন্ধনের জন্য আবেদন, প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও ফি জমা দিতে হয়। অন্যথায় নামের ছাড়পত্রটি বাতিল হয়ে যাবে।  প্রতিষ্ঠান   নিবন্ধনের   জন্য   আবেদনের   উপায় :  রেজিস্টার অব জয়েন্ট ষ্টক কোম্পানিজ এন্ড ফার্মস...