কাস্টমস_এক্ট,১৯৬৯
কাস্টমস এক্ট ১৯৬৯ এর যে সকল ধারা সবচেয়ে বেশী গুরুত্বপূর্ণ যা প্রতিদিন আপনার দাপ্তরিক কাজে লাগবে। একজন কাস্টমস কর্মকর্তা হিসাবে আপনার জানা প্রয়োজন, তা আমি যতটুকু জানি তা আমার সকল শুভাকাঙ্ক্ষীদের জন্য দিলাম:-আমার লেখা আইনের ভাষার মত হবুহু নয়, তবে আইনের মেরিট ঠিক রেখে সহজ ভাষায় আপনাদের বোঝার সুবিধার জন্য দেয়া হয়েছে:-
সেকশন ২ (গ) :-
#সংজ্ঞা :#বিল_অব_এন্ট্র অর্থ ধারা ৭৯ এর অধীন দখিলকৃত বিল অব এন্ট্রি এবং বোর্ড কর্তৃক নির্ধারিত ক্ষেত্রে নির্দেশিত পদ্ধতি অবলম্বন করিয়া ইলেকট্রনিক মাধ্যমে প্রেরিত নিদিষ্ট বিবরণ সম্বলিত বিল অব এন্ট্রিও ইহার অন্তর্ভুক্ত হইবে।
সেকশন ২(ঘ) :#বিল_অব_এক্সপোর্ট অর্থ ধারা ১৩১ এর অধীন দখিলকৃত বিল অব এক্সপোর্ট এবং বোর্ড কর্তৃক নির্ধারিত ক্ষেত্রে নির্দেশিত পদ্ধতি অবলম্বন করিয়া ইলেকট্রনিক মাধ্যমে প্রেরিত নিদিষ্ট বিবরণ সম্বলিত বিল অব এক্সপোর্টও ইহার অন্তর্ভুক্ত হইবে।
সেকশন ২ (ঠঠ): #আমদানি_মেনিফেস্ট (IGM): ৪৩ ধারা অনুযায়ী অনলাইনে দাখিলকৃত মেনিফেস্ট। এ মেনিফেস্ট জাহাজ পূর্ববতী বন্দর ত্যাগ করার আগেই অনলাইনে submitted করতে হবে। একি ভাবে বিমানের ক্ষেত্রে বিমান পূর্ববতী বিমানবন্দর ত্যাগ করার আগেই অনলাইনে কার্গো ও প্যাসেঞ্জার, ক্রু লিস্ট অনলাইনে সাবমিট করতে হইবে।
সেকশন ২(এস) #চোরাচালান :মাদক দ্রব্য,নেশা জাতীয় ঔষধ বা সাইকোট্রপিক বস্ত অথবা স্বর্ণ বুলিয়ন, রৌপ্য বুলিয়ন, মূল্যবান ধাতব বস্ত প্যালেডিয়াম, পেরেডিয়াম, প্লাটিনাম, স্বর্ণ যা লুকায়িত ভাবে আনায়ন, অন্য কোন মূল্যবান বস্তু/ পন্য ঘোষিত বন্দর ও রুট(সেকশন ৯ ও ১০) ব্যতিরেক অন্য কোন রুটে আনীত পন্য যা শুল্ক ফাঁকি দেওয়ার উদ্দেশ্য আনা হয়েছে।
সেকশন ৯: #শুল্ক_বন্দর, বিমান বন্দর, স্থল বন্দর, ICD #ঘোষনা।
সেকশনঃ১১ বন্ড লাইসেন্স দেয়ার আগে উক্ত স্থান (প্রতিষ্ঠান যে এলাকায়) #ওয়্যারহাউজিং_স্টেশন_ঘোষণা। বন্ড লাইসেন্স আবেদনকারীর আবেদনের প্রক্ষিতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড ওয়্যারহাউজিং স্টেশন ঘোষণা করবে।
সেকশন ১৩: বেসরকারি পণ্যাগার এর #বন্ড_লাইসেন্স_প্রদান ও সেকশন ১৩(৩) স্থগিত এবং বাতিল এ ধারায় বর্নিত আছে।
সেকশন ১৫: #নিষিদ্ধকরণ : চলতি আমদানি নীতি আদেশে দেখান আমদানি নিষিদ্ধকরণ পন্য গুলো এর মধ্যে পড়বে।
সেকশন ১৬: পন্য আমদানি/রপ্তানি তে বাধা: আমদানি নীতি আদেশ অনুযায়ী যে বাধা নিষেধ আছে তা এই আইন দ্বারা নিয়ন্ত্রণ করা হয়।
সেকশন ১৮: শুল্ককর আরোপ: Bangladesh custom tariff 1st schedule অনুযায়ী শুল্কহার প্রয়োগ, Regulatory Duty, Anti Dumping Duty এই ধারা দিয়া প্রয়োগ করা হয়।
কোন চালানের পন্যের মূল্য ২০০০ টাকার অধিক না হলে শুল্ককর আদায় করা হইবে না। শুল্ককরের পরিমাণ ২০০০ টাকার অধিক না হলে আদায় করতে হবে না।
সেকশন ১৯: #অব্যাহতি : সরকার বোর্ডের সাথে পরামর্শ করে জনস্বার্থে কোন পন্যের সম্পূর্ণ বা আংশিক শুল্ক মওকুফ করতে পারেন।
সেকশন ২১: #সাময়িক_আমদানি : কিছুকিছু পন্য আমদানি পরবর্তী পুনরায় রপ্তানি হলে সে সকল পন্য শুল্ককর ব্যতিরেকে Risk bond ও শুল্ককরাদির দ্বিগুণ পরিমাণ Bank Guarantee রেখে পন্য খালাস দিতে পারে। পরবর্তীতে প্রজেক্টের কাজ শেষ হলে মেশিনারি ফেরত নিলে B/G ফেরত পাবেন। যেমন : পদ্মা ব্রিজের ভারী মেশিনারি ব্রিজের কাজ শেষে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ফেরত নিয়া যাবেন।
সেকশন ২২: বাংলাদেশ থেকে রপ্তানিকৃত পন্য পুন আমদানি : রপ্তানিকৃত পন্য পুনঃ আমদানি হলে সে ক্ষেত্রে পন্যের শুল্ককর পরিশোধ করতে হবে। তবে গার্মেন্টস পন্য যদি ফেরত আসে তা Bank Guarantee বা undertaking মাধ্যমে খালাস দেয়া যাবে। পরবতীতে পন্য পুনঃ রপ্তানি হলে B/G বা undertaking ফেরত পাবেন।
সেকশন ২৫: #পন্যের_মূল্য_নির্ধারণ : এই ধারা দিয়ে পন্যের মূল্য নির্ধারণ করা হয়।
২৫(১) স্বাভাবিক মূল্য, ২৫(১(২) ট্যারিফ মূল্য, ২৫(২) আমদানিকৃত পন্যের শুল্ক মূল্যায়ন বিধিমালা ২০০০ অনুযায়ী পন্যের মূল্য নির্ধারণ করা হয়।
বিধিমালা বিধি ৪:বিনিময় মূল্য (Transection value)
বিধি ৫:অভিন্ন পন্য মূল্য(Identical Goods Value)
বিধি ৬: সমজাতীয় মূল্য( Similar Goods Value)
বিধি৭: অবরোহী মূল্য(Deductive value)
বিধি৮: হিসাবকৃত মূল্য(Computed value)
বিধি৮: অন্যান্য মূল্য(Fall Back Method)
তবে আসল বিষয় : বিধিতে যাই থাকুক আপনি শুল্কায়ন কালে বিগত তিন মাসে যে value কে base ধরে আপনি শুল্কায়ন করছেন, সেইভাবে করুন নয় শুল্ক কম আদায়ের জন্য Show Cause খাবেন। কোন বিধি টিধি কাজ হবে না, বাংগালী নিয়ম।
সেকশন ২৭: #ক্ষতিগ্রস্ত / ধংশপ্রাপ্ত পন্যের #শুল্ক_হ্রাস: আমদানি কালে কোন পন্য ক্ষতিগ্রস্ত হলে আমদানিকারকের আবেদনক্রমে আবেদন যাচাই বাচাই করে যতটুকুর ক্ষতিগ্রস্ত একজন সহকারী কমিশনার এর প্রস্তাবে কমিশনার মহোদয় সন্তুষ্ট সাপেক্ষে ক্ষতিগ্রস্ত পন্যের শুল্ক হ্রাস করতে পারেন।
সেকশন ৩১ : শুল্ক নির্ধারণে তারিখ : যে তারিখ পন্য খালাসের/রপ্তানির বিল অব এন্ট্রি, এক্সপোর্ট দাখিল করা হবে সেই তারিখের বলবত শুল্কহার আদায় করা হবে।
সেকশন ৩২: #অসত্য_ঘোষণা : কোন ব্যক্তি/এজেন্ট তার আমদানিকৃত পন্যের বিষয়ে অসত্য তথ্য দেন বা এ সম্বলিত দলিলাদি দাখিল করেন বা মৈখিক বিবৃতি দেন। পরে দেখা গেল অসত্য প্রমাণিত হল, যেমন পন্য ঘোষণা অতিরিক্ত পাওয়া গেল, এক পন্যের স্থলে অন্য পন্য পাওয়া গেল, কম শুল্কের স্থলে উচ্চ শুল্কের পন্য পাওয়া যায়। তাহলে তিনি অসত্য ঘোষনার দায়ে অভিযুক্ত হবেন। অসত্য ঘোষনার ফলে শুল্ক করাদি ফাকি হওয়ার সম্ভাবনা হলে পন্য বাজেয়াপ্ত করা যাবে। জরিমানা আরোপ করা যাবে।
(ক) উক্ত অসত্য ঘোষনায় পন্য ইতোপূর্বে খালাস হলে চার বছর পূরবের চালানের ও বকেয়া শুল্ককর দাবীনামা জারী করে আদায় করা যাবে।
(খ)দাবীনামা ২০০০ টাকার কম হলে তা আদায় করা যাবেনা।
সেকশন ৩৩: #রিফান্ড: ভুল বশত বা ভুল ব্যাখ্যার কারনে অতিরিক্ত শুল্ককর আদায় হয়ে গেলে তা ১৮০ দিনের মধ্যে ফেরতের আবেদন করলে তা ফেরত পাবেন।
সেকশন ৩৮: #ড্রব্যাক: কোন পন্য বা পন্যের কাচামাল শুল্ক কর পরিশোধ করে খালাস নেয়া হলে। পরবর্তীতে ঐ পন্য রপ্তানি হলে ইতোপূর্বে পন্য বা উপকরণের উপর পরিশোধিত শুল্ক কর আট ভাগের সাত ভাগ ফেরত পাবেন।এটিই Drawback.
সেকশন ৪৩: পণ্যবাহী জাহাজ বন্দরে আগমনের আগে পন্যসহ জাহাজ পূরবতী বন্দবন্দর ত্যাগের আগে #মেনিফেস্ট_অনলাইনে_দাখিল করতে হবে।
সেকশন ৪৪: জাহাজ ব্যাতিত অন্যান্য ক্ষেতে যানবাহন, ট্রাক, রেলগাড়ি, উউড়োজাহাজ আগমনের অনতি বিলম্বে, Manifest submit করতে হবে।
সেকশন ৭৯: পন্য খালাসে বিল অব এন্ট্রি সাবমিট করা হয়। ৭৯(এ) ইলেক্ট্রনিক পদ্ধতি তে বি/ ই সাবমিট করা হয়।
সেকশন ৮০: #কর_নির্ধারণ : বিল অব এন্ট্রি সাবমিট এর পর First Appraisemet and second Appraisement পদ্ধতি তে শুল্ক নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। দলিলাদি প্রাপ্তির পর পথমে পন্য পরীক্ষা করে অত:পর প্রাপ্ত ফলাফলের ভিত্তিতে শুল্কায়ন হলো First Appraisement. অপর দিকে প্রাপ্ত দলিলাদির ভিত্তিতে শুল্কায়ন অত:পর শুল্ক করাদি আদায় করে পন্য সঠিক প্রাপ্তি সাপেক্ষে খালাস সেটি হলো Second Appraisement.
সেকশন ৮১: #সাময়িক_শুল্কায়ন: প্রাপ্ত দলিলাদির অভাব, রাসায়নিক ফল পেতে সময়ক্ষেপণ বা অন্যকোন কারনে জঠিলতা হল আমদানি কারকের আবেদনের প্রেক্ষিতে কোন চালান পর্যাপ্ত অংকের ব্যাংক গ্যারান্টি জামানত রেখে সাময়িক শুল্কায়ন করা যাবে। এ চালান ১২০ কায়্যদিবসের মধ্যে চুড়ান্ত শুল্কায়ন করতে হবে। কম্পক্ষে একজন সহ: কমিশনার কতৃক এ চালান অনুমোদিত হতে হবে।
সেকশন ৮২: #নিলাম: শুল্ক বন্দরে ৩০ দিন বিমান বন্দরে ২১ দিনের মধ্যে পন্য খালাস না নেয়া হলে তা নিলাম করা যাবে। প্রথমে মালের গ্রাহকের ঠিকানায় CNI (Customs Notice to Importer) জারী করতে হবে। তারপর কোন সাড়া পাওয়া না গেলে, পন্যের ইনভেন্ট্রি করতে হবে। তারপর ক্যাটালগ তৈরি করতে হবে। বিজ্জাপন দিয়ে নিদৃস্ট দিনে সীল টেন্ডার ডাকতে হবে। প্রাপ্ত দর থেকে কোন চালানের মূল্য ঐ পন্যের ৬০% হলে তা পরিশোধ সাপেক্ষে নিলামকারীর অনুকূলে বিক্রি করা যাবে। যদি ৬০% না ওটে ২য় নিলাম করতে হবে। ৩য় নিলামে মূল্য যা কিছু হোক না কেন বিক্রি করা যাবে। তবে খেয়াল রাখবেন পচনশীল (Perishable) পন্য তাতক্ষনিক নিলাম দিতে হবে। স্বণ ও মূদ্রা বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা দিতে হবে। অস্ত্র সস্ত্র, গোলাবারুদ সেনা বাহিনীকে দিতে হবে। অন্যান্য ধংশযোগ্য পন্য ধংশ কমিটির উপস্থিতিতে ধংশ করতে হবে।
সেকশন ৮৬: পণ্যাগার মালামাল গ্রহন: শুল্ককর অপরিশোধিত পন্য Risk Bond, General Bond দিয়ে খালাসী পন্য বন্ডেড গুদামজাত করতে হবে। গুদামে রক্ষিত পন্য সেখানে রক্ষিত রেজিস্টার এ এন্ট্রি দিতে হবে।
সেকশন ৯৮: পন্যের বন্ডিং মেয়াদ:
(ক) রপ্তানি মূখী জাহাজ শিল্পে ৪৮ মাস।
(খ) রপ্তানি গার্মেন্টস শিল্পে ২৪ মাস।
(গ) ডিপ্লোম্যাটিক বন্ডের ক্ষেত্রে ১২ মাস।
(ঘ) অন্যান্য ক্ষেত্রে ০৬ মাস।
উক্ত সময়ের মধ্যে পন্য খালাস/রপ্তানি না হলে দাবীনামা জারী করে শুল্ককর আদায় করতে হবে।
সেকশন ১২৯: ট্রানশিপমেন্ট: বাংলাদেশের মধ্যে দিয়া অন্য কোন দেশে নেয়া যাবে।
সেকশন ১৩১: পন্য রপ্তানির উদ্দেশ্য বিল অব এক্সপোর্ট দাখিল।
সেকশন ১৩৮: ব্যর্থ পন্য(Frustrated Goods) : ভুলক্রমে, ভুল নির্দেশনায় কোন পন্য আনীত হলে উক্ত মালের রপ্তানিকারক দাবীদার আবেদন করলে তা যাচাই করে সঠিক পেলে কমিশনার উক্তপন্য রপ্তানি বা ফেরত পাঠতে আদেশ দিতে পারেন।
সেকশন ১৪০: ব্যাগেজ কর আদায়: ১৩৯ এ যাত্রী কতৃক ঘোষিত পন্যের কর আদায় করা যাবে।
সেকশন ১৫৬: দন্ড ও জরিমানা: যা অতীব দরকার:-
১৫৬(১)৮ চোরাচালান দায়ে অভিযুক্ত হলে: পন্য বাজেয়াপ্ত অনধিক ১০ গুন পর্যন্ত জরিমানা।
১৫৬(১)৯ আমদানি নীতি আদেশ ভঙ্গ করলে: পন্য বাজেয়াপ্ত, অনধিক ২ গুন জরিমানা।
১৫৬(১)১৪ অসত্য ঘোষনার দায়ে অভিযুক্ত হলে: পন্য বাজেয়াপ্ত, ২ গুন থেকে অনধিক ৪গুন জরিমানা।
সেকশন ১৫৭: যানবাহন ছাড়: এই আইইনের আওতায় কোন যানবাহন, জাহাজ, যান আটক হলে প্রজ্জাপনে প্রদত্ত শরতে অন্ত্রবতীকালীন ছাড় দেয়া যাবে।
সেকশন ১৬৮: বাজেয়াপ্ত যোগ্য পন্য আটক: এই আইনের অধীন কোন পন্য বাজেয়াপ্ত যোগ্য পন্য দ্রুত আটক করা হবে এবং তা হেফাজতে লইতে হবে। ২ মাসের মধ্যে কারণ দর্শানো নোটিশ জারী করতে হবে।
সেকশন ১৭৯: ন্যায় নির্নয়ন ক্ষমতা :
(ক) কমিশনার ২০ লক্ষ টাকার অধিক আনলিমিট
(খ) এডিসি অনধিক ২০ লক্ষ টাকক
(গ) জেসি অনধিক ১৫ লক্ষ টাকা
(ঘ) ডিসি অনধিক ১০ লক্ষ টাকা
(ঙ)এসি অনধিক ৫ লক্ষ টাকা
(চ) আর ও অনধিক ২ লক্ষ টাকা
মূল্যের পন্যের বিচার করত পারবেন
সেকশন ১৮০: Show Cause Notice জারী : এই আইনের আওতায় কোন পন্যের বিচারের আগে S.C.N জারী করতে হবে।
সেকশন ১৮১: বিমোচন জরিমানা : আইন ভংগের ফলে পন্য বাজেয়াপ্ত আগে ১৮৪ ধারা অনুযায়ী সংক্ষিপ্ত বিচারের মাধ্যমে পন্য খালাস চাইলে (নিষিদ্ধ পন্য ব্যতিত) বিমোচন জরিমানা আরোপ করে নিষ্পত্তি করা যাবে।
সেকশন ১৯৩: আপীল কমিশনার : কমিশনার এর নিম্নের কোন অফিসারের আদেশে কোন ব্যক্তি সংক্ষুব্ধ হলে কমিশনার আপীল কাছে আপীল দায়ের করবেন।
সেকশন ১৯৬: আপীলাত ট্রাইব্যুনাল : কমিশনার পর্যায়ের কোন অফিসারের কোন আদেশে সংক্ষুব্ধ হলে তিনি এখানে আপীল দায়ের করতে পারেন।
সেকশন ১৯৬ (ডি): আপীলাত ট্রাইব্যুনাল আদেশের বিরুদ্ধ এ হাইকোট রীট দায়ের করা যায়।
সেকশন ২০২: বকেয়া পাওনা আদায়: কোন প্রতিস্টানের নিকট বকেয়া বা অনাদায়ী শুল্ককর পাওনা থাকিলএ ধারা প্রয়োগ করে আদায় করতে হয়।
সেকশন ২০৪: করনিক ত্রুটি: এ আইন বাস্তবায়নে কোন করণিক ত্রুটি এ সেকশন দ্বারা সংশোধন করা যায়।
সেকশন ২০৭: কাস্টমস কাজে সহযোগীতার জন্য c&f agent, shipping agent , freight forwarding agent licence issue করা হয়।
সেকশনঃ ২১১ দলিলপত্র সংরক্ষণের মেয়াদ, অর্থাৎ কাস্টমস দলিলাদি ৫ বছর সংরক্ষণ করতে হবে।
সেকশন ২১৫: এ আইন বাস্তবায়ন এ বিভিন্ন আদেশ নির্দেশ জারী করা হয়।
Comments
Post a Comment