১ নং ক্রমিকে জাতীয় পরিচয়পত্র অনুযায়ী নাম লিখতে হবে।
২ নং ক্রমিকে টিআইএন সার্টিফিকেটে উল্লেখিত টিআইএন নম্বরটি লিখতে হবে।
৩ নং ক্রমিকে ইনকাম ট্যাক্স সার্কেল লিখতে হবে যেমন - সার্কেল ১৯(বৈতনিক), সার্কেল ১৮ ইত্যাদি যেটা টিআইন সার্টিফিকেটে লিখা আছে।
৪ নং ক্রমিকে ট্যাক্স জোন লিখতে হবে। যেমন- ঢাকা, গাজীপুর, রংপুর, রাজশাহী, চট্টগ্রাম প্রভিতির মধ্যে টিআইএন সার্টিফিকেটে উল্লেখিত ট্যাক্স জোন এর নাম লিখতে হবে।
৫ নং ক্রমিকে রেসিডেনসিয়ালে টিক মার্ক দিতে হবে
৬ নং টিক দিবে অনাবাসীরা( আমাদের প্রয়োজন নেই)
৭ নং এ কর বর্ষ অর্থাৎ আয় বছরের পরের বছর মানে ২০২১-২০২২
৮ নং এ বর্তমান ঠিকানা এবং মোবাইল নম্বর
৯ নং স্থায়ী ঠিকানা ও জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর লিখতে হবে।
১০ নং এ ০(শুন্য) লিখতে হবে
১১ নং মোট সম্পদের পরিমান লিখতে এবং এই সম্পদের সংক্ষিপ্ত বিবরণ পরের পৃস্টায় লিখে দিতে হবে
১২ নং ও শুন্য যেহেতু শুন্য রিটার্ন দিবেন
১৩ নং আপনার আয়ের উৎস লিখবেন
১৪ আপনি যেহেতু ট্যাক্স দিচ্ছেন না তাই এখানেও কিছু লিখতে হবে না।
১৫ নং এ টেবিলের ভেতর নাম, পিতার নাম, টিন নম্বর, তারিখ এবং স্বাক্ষর দিতে হবে,
সর্ব শেষ টেবিলটি উপরে বর্ণিত নিয়মানুসারে পূরণ করবেন। এই অংশটুকুতে স্বাক্ষর করে আপনাকে ফেরত দিবে।
শেষ পৃস্টায় সম্পদ এবং দায় যদি থাকে সেটা সংক্ষেপে লিখতে হবে। যার সম্পদ নাই সে শুধু সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগটাই লিখবে।
সম্পদ লুকাবেন না কারন প্রথম রিটার্ন এ না দেখালে পরে আর দেখাতে পারবেন না।বিষয়টি যদি জটিল মনে হয় তাহলে কোন কর আইনজীবীর পরামর্শ নিন।
যাদের ট্যাক্সএবল ইনকাম ৪ লাখ টাকা বা তারচেয়ে কম এবং সম্পদের পরিমান ৪০ লাখ বা তার চেয়ে কম তারাও এই ফরমে রিটার্ন জমা দিতে পারবেন।
বিশেষ পরামর্শ : সব লেখা হয়ে গেলে এটা ফটোকপি করে রাখবেন। একটা ফাইল বানাবেন ট্যাক্সের জন্য। প্রাপ্তি স্বীকারপত্রটিও ফাইলে রেখে দিবেন।
Comments
Post a Comment